আঁকশি অতি দাপুটে একটি যন্ত্র। নীল-কালির দোয়াত থেকে ড্রপারে করে ফাউন্টেন পেনে রঙ চুষে নেওয়া, সবচেয়ে সাবলীল নষ্টালজিয়া। আয়নায় দেখে ডান-দিক বাঁ-দিক গুলিয়ে ফ্যালার হিসেব করবার মত ফুর্তি বিরল। সিনেমার শব্দ বন্ধ করে দিয়ে চালিয়ে, শুধু সাব-টাইটেল পড়ে নিজের মনে শব্দ গুছিয়ে নেওয়া এক অতি উত্তেজক খেলা। শাল পাতার ফাঁক থেকে খুঁটে আনা ডাল মাখা ভাত অপূর্ব সুস্বাদু। স্কুল-প্রেমিকার ক্লাসে ফেলে যাওয়া ক্লাস-ডাইরীর পাতার ঘ্রাণ বুক ভরে নেওয়ার উত্তেজনা প্রশ্নাতীত। অফিসের টেবিলে বসে পাশের টেবিলে খবরের কাগজের খস-খস’য়ের মত দাবীদার ফাঁকির ডাক আর হয় না। চায়ের কাপে বৃষ্টির ফোঁটার মত বিকেলের আলস্যকে আর কেউই ডাকতে পারে না।“মা আসছি”য়ের চেয়ে জমাট প্রতিশ্রুতি আর কীই বা আছে।
হাসিমাখা-অশ্লীলতা বিহীন সমালোচোনা, হাসি ছুঁড়ে ভাসিয়ে দিতে অক্ষম শাসক-গোষ্ঠীর চেয়ে উঁচু তাঁবু আর কোনও সার্কাসের নেই।
হাসিমাখা-অশ্লীলতা বিহীন সমালোচোনা, হাসি ছুঁড়ে ভাসিয়ে দিতে অক্ষম শাসক-গোষ্ঠীর চেয়ে উঁচু তাঁবু আর কোনও সার্কাসের নেই।
1 comment:
Protyekta lekhay to r comment kora jay Na...tai fountain pen er smritimakha lekhatakei bachhlam...apnar angul r mogojastrer preme pore gelam mosai...gachher moto oxygen jugiyei jachchen Mon kharaper din gulote....
Post a Comment