পাল্টে যাওয়ার প্রয়োজন আছে। আর্তজনে দান করবার কি
রাম-হিড়িক চতুর্দিকে, কিন্তু সে হিড়িক কি নিদারুণ সংকীর্ণ। আরে অভাব কি
শুধু পেটের খাদ্যের আর দেহের আভরণের ? রাবিশ!
চুমু-বিতরণ শিবির আয়োজন হবে কবে ? পাবলিকের ঠোঁটে বোরোলিন আর খিস্তি ছাড়া যে কিছুই টিকছে না। পাবলিকের হৃদয় যে সবুজ ময়দান থেকে বিটকেল গন্ধওয়ালা ধাপার মাঠ হয়ে চলেছে ক্রমশ। শুধু অমুক যোজনা, তমুক প্রকল্পের বার-ফাট্টাই মারলে হবে ?
রাজ্যের মাথায় ঋণ আর অন্যদিকে পাবলিক চুমুতে দীন; হাউ উইল বেঙ্গল মুভ অ্যাহেড মাই ডিয়ার বেহেড মুখ্যুস ?
ঋণ-টিন বাদ দিন, লেট দ্য চুমুস কাম ইন। দেশের ছেলেরা শুকিয়ে মরছে, রোম্যান্সের গ্লুকোজ ঢালুন, নয়তো জিন্দেগি আন্ত্রিক। ল্যালল্যাল ঘুরে বেড়ানো ইয়ুথ; এম-পি-থ্রি প্লেয়ার যুক্ত সস্তা মোবাইলে ফেসবুক ব্রাউজ করে ও চিপস-কোলা মাখা হাফ-আনার ভুঁড়ি দুলিয়ে – বখে গেলো; জাস্ট বখে গেলো। চুমু-টুমু ঢালো ঈশ্বর।
নন্দন-নলবন-ভিক্টোরিয়ায়-পার্কে বিস্তর কেস। দু’মিনিট ধরে মন দিয়ে চুমুতে চুমুক দেবেন উপায় নেই; চারিদিকে হাভাতে চোখ; শালা থার্ড ওয়ার্ল্ড। এগিয়ে আসুক সরকার। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে বিস্তর ট্যাক্সের টাকা উজাড় করা হয়েছে; এবার হোক সংরক্ষিত চুমুদ্যান। ফরেস্ট রিজার্ভ গোছের কিস্-রিজার্ভ; প্রতি পাড়ায়; যেখানে দু জোড়া ল্যাপ্টালেপ্টি ঠোঁট ছাড়া প্রবেশ নিষেধ। প্রত্যেকে নিজ-নিজ চুমুতে ব্যস্ত থাকবে, এ অন্যকে ‘উই শালা’ বলে আওয়াজ মারবে না। এছাড়া প্রত্যেক বাড়ির চিলেকোঠায় বাড়ির গার্জেনদের ওঠা বেআইনি বলে ঘোষিত হোক।
আর হ্যাঁ, যারা অতি পাতি ? যাদের চুমু বিলোবার কেউ নেই ? তারা কি বেওয়ারিশ এক জোড়া ঠোঁট নিয়েই ঈর্ষা-অম্বল পুষে লটকে রবে ? নেভার! বারোয়ারী দুর্গা পুজোয় কাঙালি ভোজন হতে পারে, নেতাজীর জন্মদিনে কম্বল বিতরণ চলতে পারে, তবে চুমু-বিলি উৎসব হবে না কেন ?
একদিন মাইকে এমন অ্যানাউন্স করা হবে না কেন:
“চুমু-প্রার্থীরা দয়া করে লাইনে ভাঙ্গবেন না। ধৈর্য ধরে দাঁড়ান, আর কিছুক্ষণের মধ্যেই শুরু হতে
চলেছে বেলতলা নবারুণ সংঘের উনিশ-তম চুমু-বিতরণ উৎসব। ভলেন্টিয়ার ঘণ্টা কে অনুরোধ করছি যে পিছনের দিকে যেসব চুমু-প্রার্থী হল্লা করে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করছেন তাঁদের যেন কিছুতেই ফ্রেঞ্চ-চুমুর স্লিপ ইস্যু না করা হয়। বন্ধুরা, আজকের চুমুদান অনুষ্ঠানে চুমু দিতে এগিয়ে এসেছেন বলিউডের লতিকা ও প্রখ্যাত ঠোঁটসেবী বিনীতা। অনুষ্ঠান শুরুর আগে রাজ্যের মাননীয় চুম্বন-মন্ত্রী শ্রী মখমল হালদার লতিকা ও বিনীতা দেবীকে ফুলের তোরা ও লিপ-স্টিক দিয়ে অভ্যর্থনা করবেন....” ইত্যাদি, ইত্যাদি
চুমু-বিতরণ শিবির আয়োজন হবে কবে ? পাবলিকের ঠোঁটে বোরোলিন আর খিস্তি ছাড়া যে কিছুই টিকছে না। পাবলিকের হৃদয় যে সবুজ ময়দান থেকে বিটকেল গন্ধওয়ালা ধাপার মাঠ হয়ে চলেছে ক্রমশ। শুধু অমুক যোজনা, তমুক প্রকল্পের বার-ফাট্টাই মারলে হবে ?
রাজ্যের মাথায় ঋণ আর অন্যদিকে পাবলিক চুমুতে দীন; হাউ উইল বেঙ্গল মুভ অ্যাহেড মাই ডিয়ার বেহেড মুখ্যুস ?
ঋণ-টিন বাদ দিন, লেট দ্য চুমুস কাম ইন। দেশের ছেলেরা শুকিয়ে মরছে, রোম্যান্সের গ্লুকোজ ঢালুন, নয়তো জিন্দেগি আন্ত্রিক। ল্যালল্যাল ঘুরে বেড়ানো ইয়ুথ; এম-পি-থ্রি প্লেয়ার যুক্ত সস্তা মোবাইলে ফেসবুক ব্রাউজ করে ও চিপস-কোলা মাখা হাফ-আনার ভুঁড়ি দুলিয়ে – বখে গেলো; জাস্ট বখে গেলো। চুমু-টুমু ঢালো ঈশ্বর।
নন্দন-নলবন-ভিক্টোরিয়ায়-পার্কে বিস্তর কেস। দু’মিনিট ধরে মন দিয়ে চুমুতে চুমুক দেবেন উপায় নেই; চারিদিকে হাভাতে চোখ; শালা থার্ড ওয়ার্ল্ড। এগিয়ে আসুক সরকার। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে বিস্তর ট্যাক্সের টাকা উজাড় করা হয়েছে; এবার হোক সংরক্ষিত চুমুদ্যান। ফরেস্ট রিজার্ভ গোছের কিস্-রিজার্ভ; প্রতি পাড়ায়; যেখানে দু জোড়া ল্যাপ্টালেপ্টি ঠোঁট ছাড়া প্রবেশ নিষেধ। প্রত্যেকে নিজ-নিজ চুমুতে ব্যস্ত থাকবে, এ অন্যকে ‘উই শালা’ বলে আওয়াজ মারবে না। এছাড়া প্রত্যেক বাড়ির চিলেকোঠায় বাড়ির গার্জেনদের ওঠা বেআইনি বলে ঘোষিত হোক।
আর হ্যাঁ, যারা অতি পাতি ? যাদের চুমু বিলোবার কেউ নেই ? তারা কি বেওয়ারিশ এক জোড়া ঠোঁট নিয়েই ঈর্ষা-অম্বল পুষে লটকে রবে ? নেভার! বারোয়ারী দুর্গা পুজোয় কাঙালি ভোজন হতে পারে, নেতাজীর জন্মদিনে কম্বল বিতরণ চলতে পারে, তবে চুমু-বিলি উৎসব হবে না কেন ?
একদিন মাইকে এমন অ্যানাউন্স করা হবে না কেন:
“চুমু-প্রার্থীরা দয়া করে লাইনে ভাঙ্গবেন না। ধৈর্য ধরে দাঁড়ান, আর কিছুক্ষণের মধ্যেই শুরু হতে
চলেছে বেলতলা নবারুণ সংঘের উনিশ-তম চুমু-বিতরণ উৎসব। ভলেন্টিয়ার ঘণ্টা কে অনুরোধ করছি যে পিছনের দিকে যেসব চুমু-প্রার্থী হল্লা করে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি করছেন তাঁদের যেন কিছুতেই ফ্রেঞ্চ-চুমুর স্লিপ ইস্যু না করা হয়। বন্ধুরা, আজকের চুমুদান অনুষ্ঠানে চুমু দিতে এগিয়ে এসেছেন বলিউডের লতিকা ও প্রখ্যাত ঠোঁটসেবী বিনীতা। অনুষ্ঠান শুরুর আগে রাজ্যের মাননীয় চুম্বন-মন্ত্রী শ্রী মখমল হালদার লতিকা ও বিনীতা দেবীকে ফুলের তোরা ও লিপ-স্টিক দিয়ে অভ্যর্থনা করবেন....” ইত্যাদি, ইত্যাদি