-হ্যালো।
-কেমন আছো সিধু।
-আরে অজিত, কী ব্যাপার। এতদিন পর মনে পড়লো?
-ভুলি কী করে বলো।
-একদিন এসো এ পাড়ায়।
-আসবো। তা তোমার স্যাঙ্গাৎটি কেমন আছে?
-কে ফেলু? ব্রাইট চ্যাপ। বেশ কয়েকটা কেস যেভাবে সামলেছে,তারিফ করতেই হয়।
-মার্গ-দর্শনে তোমার ভূমিকা তো রয়েইছে সিধু। খবর তো তাই বলছে।
-ভূমিকা সামান্যই।
-তবে সিধু যাই বলো। তোমার ওই ফেলু ব্রাইট হতে পারে। তোমার মত ধুরন্ধর কী?
-সন্দেহ করছো?
-তুমিও যে গোয়েন্দা হিসেবে...
-পত্রপত্রিকা কী বলছো। তোমায় নিয়ে লেখা গল্পগুলো নিয়ে বেরোনো বইয়ের রয়্যালটিতে দিব্যি আমার মেস খরচ চলে গিয়েও ব্যাঙ্কে দু'পয়সা জমছে। আর নাম পাল্টে গপ্প ফাঁদার আইডিয়াটা যে তোমারই সত্যান্বেষীবাবু।
-হ্যাঁ। অন্তত শান্তিতে শেষ দিনগুলো কাটছে অজিত। ফেলু নামের লেস্ট্রাড কে পেয়েছি, ভালোই কাটছে দিন। তবে এই সত্যান্বেষী শর্মার মিথ্যে নামটা বাঘা রেখেছিলে ভাই অজিত...।
-কেমন আছো সিধু।
-আরে অজিত, কী ব্যাপার। এতদিন পর মনে পড়লো?
-ভুলি কী করে বলো।
-একদিন এসো এ পাড়ায়।
-আসবো। তা তোমার স্যাঙ্গাৎটি কেমন আছে?
-কে ফেলু? ব্রাইট চ্যাপ। বেশ কয়েকটা কেস যেভাবে সামলেছে,তারিফ করতেই হয়।
-মার্গ-দর্শনে তোমার ভূমিকা তো রয়েইছে সিধু। খবর তো তাই বলছে।
-ভূমিকা সামান্যই।
-তবে সিধু যাই বলো। তোমার ওই ফেলু ব্রাইট হতে পারে। তোমার মত ধুরন্ধর কী?
-সন্দেহ করছো?
-তুমিও যে গোয়েন্দা হিসেবে...
..
-সে সব থাক অজিত। আর কেন। ফেলু আমার এনসাইক্লোপিডিয়া পরিচয়টুকু নিয়েই থাক। তাছাড়া ওকে দোষ দিই কী করে বলো অজিত। আমার কেসগুলো নিয়ে তুমি পত্রিকাতে যে সব গোয়েন্দাগল্প ফেঁদেছ এক সময়, সে সব ঘটনার সময়কাল সামান্য পাল্টে দিয়েছ। এমন কি সেখানে আমার নিজের নামটাও তো আর ব্যবহার করনি।
-সে সব থাক অজিত। আর কেন। ফেলু আমার এনসাইক্লোপিডিয়া পরিচয়টুকু নিয়েই থাক। তাছাড়া ওকে দোষ দিই কী করে বলো অজিত। আমার কেসগুলো নিয়ে তুমি পত্রিকাতে যে সব গোয়েন্দাগল্প ফেঁদেছ এক সময়, সে সব ঘটনার সময়কাল সামান্য পাল্টে দিয়েছ। এমন কি সেখানে আমার নিজের নামটাও তো আর ব্যবহার করনি।
-পত্রপত্রিকা কী বলছো। তোমায় নিয়ে লেখা গল্পগুলো নিয়ে বেরোনো বইয়ের রয়্যালটিতে দিব্যি আমার মেস খরচ চলে গিয়েও ব্যাঙ্কে দু'পয়সা জমছে। আর নাম পাল্টে গপ্প ফাঁদার আইডিয়াটা যে তোমারই সত্যান্বেষীবাবু।
-হ্যাঁ। অন্তত শান্তিতে শেষ দিনগুলো কাটছে অজিত। ফেলু নামের লেস্ট্রাড কে পেয়েছি, ভালোই কাটছে দিন। তবে এই সত্যান্বেষী শর্মার মিথ্যে নামটা বাঘা রেখেছিলে ভাই অজিত...।
3 comments:
খুব মজার লাগল, অ্যান্ড ইট ফিটস।
শেষের ওয়ার্ড টা অব্যক্ত রাখতে পারতে, ওটা জাস্ট বাহুল্য।
রিডারস অ্যাপ্রিশিয়েট আ রাইটার হু রেস্পেক্টস দেয়ার ইন্টেলিজেন্স।
অ্যান্ড নাউ মাই কমেন্ট লুক্স মিনিংলেস। :(
বিয়াস,
আপনার সাজেশনেই শেষটুকু পাল্টে দেওয়া। একদম ঠিক বলেছিলেন। শেষের নাম জুড়ে দেওয়াটার কোন দরকার ছিল না। তাই শুধরে নিলাম।
:)
Post a Comment