রবিনবাবুকে ফোনটা ধরতেই হল।
-হ্যালো।
-কী ব্যাপার রবিন? ফোন ধরছ না কেন?
-সোমলতা প্লীজ। কেন এভাবে বারবার ফোন করছ?
-আমি আসছি। আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই আসছি।
-জানি তো আসছ। জানি আমায় শেষ করে দিতে আসছ। কিন্তু এই শেষ কয়েক ঘণ্টা অন্তত আমায় আমার মত থাকতে দাও।
-আমায় ভুলে থাকবে?
-কয়েক ঘণ্টা; প্লীজ সোমলতা।
-আমি যে তোমাকে আমায় ভুলে থাকতে দেব না সোনা।
-এখন প্রায় বেলা বারোটা সোমলতা, আর তো মাত্র বারো ঘণ্টা। এরপর সবটুকুই তো তোমার।
-জানি। তবু। এই কয়েক ঘণ্টায় তুমি আমার কথা ভাববে না এ কী করে হয় রবিন?
-ভয় হচ্ছে সোমলতা।
-প্রতি হপ্তায় মরেও মৃত্যু ভয়?
-হপ্তায় হপ্তায় মারা যাওয়া তো তোমারও অভ্যাস সোমলতা।
-হাউ স্যুইট অফ ইউ টু থিঙ্ক সো রবিন। আমিই সমস্তটুকু, সেটা জানো না? আমি মরতে পারি না যে। আমি মরার ভান করি যাতে হপ্তায় হপ্তায় তোমায় কফিন থেকে টেনে তুলতে পারি গো! আর তোমার এই সন্ত্রস্ত দেহটাকে বারবার কফিনে শুইয়ে দিয়ে যে আমি কতটা মজা পাই; তা তো তুমি জানোই।
-সোমলতা প্লীজ।
-আর বারো ঘণ্টা রবিন। আমি আসছি।
-হ্যালো।
-কী ব্যাপার রবিন? ফোন ধরছ না কেন?
-সোমলতা প্লীজ। কেন এভাবে বারবার ফোন করছ?
-আমি আসছি। আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই আসছি।
-জানি তো আসছ। জানি আমায় শেষ করে দিতে আসছ। কিন্তু এই শেষ কয়েক ঘণ্টা অন্তত আমায় আমার মত থাকতে দাও।
-আমায় ভুলে থাকবে?
-কয়েক ঘণ্টা; প্লীজ সোমলতা।
-আমি যে তোমাকে আমায় ভুলে থাকতে দেব না সোনা।
-এখন প্রায় বেলা বারোটা সোমলতা, আর তো মাত্র বারো ঘণ্টা। এরপর সবটুকুই তো তোমার।
-জানি। তবু। এই কয়েক ঘণ্টায় তুমি আমার কথা ভাববে না এ কী করে হয় রবিন?
-ভয় হচ্ছে সোমলতা।
-প্রতি হপ্তায় মরেও মৃত্যু ভয়?
-হপ্তায় হপ্তায় মারা যাওয়া তো তোমারও অভ্যাস সোমলতা।
-হাউ স্যুইট অফ ইউ টু থিঙ্ক সো রবিন। আমিই সমস্তটুকু, সেটা জানো না? আমি মরতে পারি না যে। আমি মরার ভান করি যাতে হপ্তায় হপ্তায় তোমায় কফিন থেকে টেনে তুলতে পারি গো! আর তোমার এই সন্ত্রস্ত দেহটাকে বারবার কফিনে শুইয়ে দিয়ে যে আমি কতটা মজা পাই; তা তো তুমি জানোই।
-সোমলতা প্লীজ।
-আর বারো ঘণ্টা রবিন। আমি আসছি।
No comments:
Post a Comment