- অদ্ভুত।
- জানি।
- খেতে কেমন লাগছে?
- অপূর্ব। অভূতপূর্ব।
- জানি। আমার তো নেশা হয়ে গেছে এ জিনিষে।
- এই স্যুপ কি রোজ চলে নাকি তোমার?
- রোজ রোজ এ জিনিষের সাপ্লাই পাই কোথায় বল।
- তা ঠিক।
- রেসিপিটাটা অরিজিনাল তো?
- অফ কোর্স। স্যুপ লব্য।
- লব্য কেন?
- সে লম্বা গপ্প। টু কাট দ্য লং স্টোরি শর্ট, বেশ ক'বছর আগে গুরুদক্ষিণা হিসেবে এক ছাত্রের থেকে এ জিনিষ প্রথম পাই। তখনই এই স্যুপের আইডিয়াটা ক্লিক করে।
- গুরুদক্ষিণায় আঙুল?
- তবে আর বলছি কী? ভীলের ব্যাটার শখ হয়েছে ধনুক শিখবে আমার কাছে। গোড়াতেই সে গুড়ে বালি ঢালতে গুরুদক্ষিণা হিসেবে ওর বুড়ো আঙুল চেয়ে বসলাম। সে গবেট রাজী হলে। আর সেই বুনো দেশী নধর আঙুলের টুকরোটা হাতে আসতেই মাথায় খেলে গেল আঙুল স্যুপের কথাটা। গবেটের নাম ধার করে এ রেসিপির নাম দিলাম লব্য স্যুপ।
- বট! বাহ, এই না হলে শিক্ষক।
- হে হে হে।
- হ্যাপি টিচার্স ডে টু ইউ বস। আরেক বাটি স্যুপ দাও দেখি।
No comments:
Post a Comment