অমৃতেন্দুর কপালটা মুখে রাখলেন বন্দুককুমার।
স্নেহ। স্নেহ।
কেউ স্নেহের চাঙড়টা দেখতে পেলেনা যখন বুক থেকে এক টুকরো পাঁজর খুলে অমৃতেন্দুর মনে গুঁজে দিলেন বন্দুককুমার।
**
সিঁড়িটা রোজ অমৃতেন্দুকে বেয়ে নেমে আসে অন্ধকারে। অমৃতেন্দু ছাদের রোদে সিঁড়ির হারিয়ে যাওয়া টের পায় না।
**
চাকরীটা অমৃতেন্দুকে জড়িয়ে ধরলে। চাকরীর বুক থেকে আঁচল খসে গেছিল। অমৃতেন্দু না বলতে পারেনি।
**
ট্রাম রোজ অমৃতেন্দুকে নামিয়ে উত্তরণ অনুভব করে। অমৃতেন্দু ভাবে সে কলেজমুখো হচ্ছে। অমৃতেন্দু ভাবলে এগজামিনে নম্বর, অথচ বুঝলে না যে এগজামিন তার কলার টেনে ধরেছে।
**
অমৃতেন্দুর ছাত্র ইতিহাস। মহেঞ্জোদারোরর স্বপ্ন কেসি নাগের অঙ্কের বইতে বুনেছে সে। অথচ জয়েন্ট অমৃতেন্দুতে সেঁধিয়ে একাকার ঘটালে।
No comments:
Post a Comment