বেশ ছিলেন বসে।
দুপুরের মিঠে হাওয়া বুকে। ফুরফুরে চুলে, মিটিমিটি হাসি চেপে। গাছের তলায় ঘাসের নরমে। স্নেহ সবুজ গন্ধ বুক ভরা।
হঠাৎ। কথা নেই। বার্তা নেই।
ভাসতে আরম্ভ করলেন নিউটন বন্দোপাধ্যায়। ভাসতে ভাসতে সোজা পৌঁছে এলেন গাছে ঝোলা আপেলটির পাশে। টসটসে লাল, আবেদনে ঘনঘোর আপেলটি ট্র্যাপিজ খেলোয়ারের মত দুলকি খেয়ে তার হাঁ হওয়া মুখের মধ্যে এসে সেঁধিয়ে গেল।
মনে মনে নিউটনবাবুর সে কী প্রবল উচ্ছাস।
"মিরাকউরল আবিষ্কার করে ফেললুম যে"।
ব্যাস। অমনি নিজের বস্তাপচা বোকামি বোঝাই মগজ পোষা বেড়াল শঙ্কুর মধ্যে চালান দিয়ে শঙ্কুর মগজে ঢাললেন সদ্য আবিষ্কৃত মিরাকিউরলের ম্যাজিক। পাল্টাপাল্টি করতে বড় জোর আধ ঘণ্টা।
ব্যস, কেল্লা ফতে।
প্রহ্লাদ কে হাঁক দিলেন "এদিকে আয় রে ব্যাটা, এখুনি এই কেমিস্ট্রি কোচিং সেন্টার বন্ধ করে নয়া ল্যাবোরেটরি খুলতে হবে"।
বেড়ালের আর নিজের নাম পাল্টাপাল্টি করার খবরটাও বুঝিয়ে বলতে হবে প্রহ্লাদকে।
1 comment:
Ar, prohlad?
Post a Comment