উইউটিউবে শেওয়াগের ইনিংসের একটা হাইলাইট চালিয়ে ঠোঁটের সিগারেট জ্বালিয়ে নিলেন রজনী।
**
সিধুর ফোনটায় রীতিমত বিব্রত হয়ে পড়লেন রজনী। ফেলু লেভেল হাঁটুর কাছে লোপ্পা ফুলটস নয়। মোক্ষম প্রশ্ন ছুঁড়েছে ছোরা এইবারে।
বাধ্য হয়ে ঘনশ্যামদার নম্বর ডায়াল করতে হল তাকে।
**
আগামী পরশুর আনন্দবাজারের প্রুফরিডিং সেরে স্টোভে চায়ের সসপ্যান বসালেন রজনী। চা খেয়ে আবার ওবামা টু ধোনি; সক্কলের টু ডু লিস্টটাটা চট করে বানিয়ে ফেলতে হবে।
**
Fifty Shades of Graceয়ের পাণ্ডুলিপিটা উলটে পালটে দেখে ফের ড্রয়ারে ঢুকিয়ে রাখলেন রজনী।
ফেসবুক ঝগড়ুটেদের ইরোটিকার বাজার এখনও তৈরি বলেই তার মনে হয়।
**
হরর্ গল্প লিখতে হরেন দাস ছদ্মনামটাই রজনীবাবুর বেশি পছন্দ।
**
টাইম ফ্যাক্সের খটর খটরে আজকাল টেকা দায়। দু'একটা লেখা শুধরে দিয়ে কী মুশকিলটাই না হল, ছোকরা এখন দিনরাত লিখে চলেছে আগডুম বাগডুম। লেখা ঠিক না করে দিলে আবার অভিমান হয় বাবুর।
কিন্তু তাই বলে রাতবিরেতে ফ্যাক্সে কহাতক কবিতা রিসিভ করা যায়? অগত্যা আজ উত্তরে লিখেই দিলেন রজনীবাবু;
"একচল্লিশের অগস্ট পর্যন্ত সহ্য করব। তারপর থেকে নিজের পোঁ নিজেইই সামাল দিও চাঁদু"।
**
লাইফবয় দিয়ে মগজ সাফ করার টেকনোলজি আবিষ্কার করার পর থেকেই সেল্ফ হেল্প বইগুলো বাড়ি থেকে ঝেঁটিয়ে বিদেয় করেছিলেন রজনীবাবু।
**
হোলসেলার হতে চেয়ে কিছুদিন আগে ঝাঁঝরির দোকান দিয়েছিলেন রজনীবাবু।
**
"এক বুলেটে আমি ছ'জনকে ঘায়েল করতে পারি", ব্লেডে সুড়ুত করে জিভ বুলিয়ে জানালেন রজনীকান্ত।
কলমের ঢাকনা দিয়ে থুঁতনি চুলকোতে চুলকোতে মিচকি হাসলেন সঞ্জীববাবু।
No comments:
Post a Comment