কথা নেই বার্তা নেই অর্জুন বসলেন বেঁকে, কিছুতেই যুদ্ধফুদ্ধ করবেন না।
এ'দিকে যুধিষ্ঠিরর হাতে হ্যারিকেন ঝুলিয়ে পায়চারী করছিলেন। ভীম অর্জুনকে আড়ালে ডেকে দু'ঘা দিয়ে হাতের সুখ করার তাল করছিলেন৷ নকুল-সহদেব কাটাকুটি খেলে নার্ভাসনেস কমানোর আপ্রাণ চেষ্টায় মগ্ন ছিলেন। দ্রৌপদী হাল ছেড়ে শ্যাম্পু আর কন্ডিশনার নিয়ে স্নানঘরের দিকে এগিয়ে গেলেন।
এ'দিকে মহাভারত কেঁচেগণ্ডূষ হচ্ছে দেখে কেষ্টাকে মাঠে নামালেন ব্যাসদেব। খবর পাওয়া মাত্রই কেষ্টদা ছুটলেন অর্জুনের খবর নিতে।
ব্যাপার কী?
পেটখারাপ? গা ম্যাজম্যাজ? সে'সব কিস্যু না। ব্যাটাচ্ছেলে বলে কিনা মনখারাপ।
কেষ্ট বললেন "ওয়েট৷ আমার সাইডব্যাগে মোক্ষম দাওয়াই আছে; দু'দাগ পড়লেই ফুর্তিতে রে রে করে নেমে পড়বে"!
এই বলে কেষ্টদা বের করলেন শিব্রাম সমগ্র।
তবে অর্জুনকে শিব্রামাইজ করার আগে কেষ্টদা টুক করে ব্যাসদেবকে একটা টেলিপ্যাথি-এসএমএস পাঠালেন;
ব্যাসকাকা,
একটা রিকুয়েস্ট।
তোমার রেকর্ডে; এই অর্জুন-রিকভারি এপিসোডের শিব্রাম-শর্টকাট ব্যাপারটা চেপে দিয়ে একটু জ্ঞানঝাড়া কয়েকটা প্যারা ঢুকিয়ে দেওয়া।যায়? প্লীজ? আমার জবানিতে? প্লীজ?
থ্যাঙ্কিং ইউ ইন অ্যাডভান্স!
ইতি,
কেষ্টা৷
No comments:
Post a Comment