"কী দেখছেন"?
উত্তর ১ঃ কলকাতা।
উত্তর ২ঃ ক্যালক্যাটা।
উত্তর ৩ঃ ফোট্৷ ন্যাকাপনা৷ ক্লিশে৷
উত্তর ৪ঃ আর্কিটেকচারল ফিলোসোফিটা বুঝতে হবে ভায়া..এমারসন সাহেব যেমন তেমন লোক ছিলেন ভেবেছ? তবে শোনো..।
উত্তর ৫ঃ কলোনিয়াল হিস্ট্রি তো তলিয়ে দেখলি না..। তোকে শুরু করতে হবে ফিফটিন্থ সেঞ্চুরি থেকে, বুঝলি৷ য়ুরোপে তদ্দিনে..।
উত্তর ৬ঃ কদ্দিন কলকাতা যাইনি রে ভাই৷ কদ্দিন৷ কদ্দিন। মাস তিনেকের মধ্যে যাবই যাব।
উত্তর ৭ঃ ডিসেম্বরের কলকাতা৷ মফস্বলি ড্যাবডেবে একজোড়া সরল চোখ, তারা 'আরিব্বাস কলকাতা'র স্লোগান তুলে যা পাচ্ছে তাই শুষে নিচ্ছে৷ দাদুর কাঁধের ঝোলা থেকে বেরোবে স্টিলের টিফিন বাক্স৷ ঠাণ্ডা লুচি, ঠাণ্ডা আলুরদম, জলভরা সন্দেশ৷ কাগজের প্লেটের ওপর পড়লেই সে'ঠাণ্ডা লুচি-আলুরদমের স্বাদ তুরীয় লেভেলে চলে যায়৷ লুচি সাফ হলে দাদুর সঙ্গে মেমোরিয়ালের ভিতর মিউজিয়াম দেখা, ধীরেসুস্থে,খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে৷ "বাঁ-দিক থেকে দেখা শুরু করে ক্লকওয়াইজ যাব আমরা৷ কেমন ভাই"? তারপর বাগানে খানিকক্ষণ হাঁটাহাঁটি৷ বাড়ি ফেরার পথে বেলুড়ে পিট-স্টপ, গঙ্গার ধারে খানিকক্ষণ হাঁটাহাঁটি, খণ্ডন-ভববন্ধনের সুরমাখানো সন্ধ্যারতি। হাতে ততক্ষণে চলে এসেছে হাওড়া স্টেশনের হুইলার থেকে দাদুর কিনে দেওয়া গল্পের বই। পকেটে এসেছে লোকাল ট্রেনে কেনা কাঠিভাজা, সল্টেড বাদামের পাশাপাশি দিলখুশ মেঠাই৷ ভিক্টোরিয়ার শীতের দুপুরসহ ছোটবেলার একটা জরুরী টুকরো পকেটস্থ করে দাদু সরে পড়েছেন৷ ঠাণ্ডা লুচি আর আলুরদমকে অমৃতজ্ঞানে গ্রহণ করতে পারার বুকের পাটাও বেমালুম গায়েব৷ এ'ছবি হালফিলের, অথচ দিব্যি সে'সব ডিসেম্বরের হুহ-তে ভরপুর৷
উত্তর ১ঃ কলকাতা।
উত্তর ২ঃ ক্যালক্যাটা।
উত্তর ৩ঃ ফোট্৷ ন্যাকাপনা৷ ক্লিশে৷
উত্তর ৪ঃ আর্কিটেকচারল ফিলোসোফিটা বুঝতে হবে ভায়া..এমারসন সাহেব যেমন তেমন লোক ছিলেন ভেবেছ? তবে শোনো..।
উত্তর ৫ঃ কলোনিয়াল হিস্ট্রি তো তলিয়ে দেখলি না..। তোকে শুরু করতে হবে ফিফটিন্থ সেঞ্চুরি থেকে, বুঝলি৷ য়ুরোপে তদ্দিনে..।
উত্তর ৬ঃ কদ্দিন কলকাতা যাইনি রে ভাই৷ কদ্দিন৷ কদ্দিন। মাস তিনেকের মধ্যে যাবই যাব।
উত্তর ৭ঃ ডিসেম্বরের কলকাতা৷ মফস্বলি ড্যাবডেবে একজোড়া সরল চোখ, তারা 'আরিব্বাস কলকাতা'র স্লোগান তুলে যা পাচ্ছে তাই শুষে নিচ্ছে৷ দাদুর কাঁধের ঝোলা থেকে বেরোবে স্টিলের টিফিন বাক্স৷ ঠাণ্ডা লুচি, ঠাণ্ডা আলুরদম, জলভরা সন্দেশ৷ কাগজের প্লেটের ওপর পড়লেই সে'ঠাণ্ডা লুচি-আলুরদমের স্বাদ তুরীয় লেভেলে চলে যায়৷ লুচি সাফ হলে দাদুর সঙ্গে মেমোরিয়ালের ভিতর মিউজিয়াম দেখা, ধীরেসুস্থে,খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে৷ "বাঁ-দিক থেকে দেখা শুরু করে ক্লকওয়াইজ যাব আমরা৷ কেমন ভাই"? তারপর বাগানে খানিকক্ষণ হাঁটাহাঁটি৷ বাড়ি ফেরার পথে বেলুড়ে পিট-স্টপ, গঙ্গার ধারে খানিকক্ষণ হাঁটাহাঁটি, খণ্ডন-ভববন্ধনের সুরমাখানো সন্ধ্যারতি। হাতে ততক্ষণে চলে এসেছে হাওড়া স্টেশনের হুইলার থেকে দাদুর কিনে দেওয়া গল্পের বই। পকেটে এসেছে লোকাল ট্রেনে কেনা কাঠিভাজা, সল্টেড বাদামের পাশাপাশি দিলখুশ মেঠাই৷ ভিক্টোরিয়ার শীতের দুপুরসহ ছোটবেলার একটা জরুরী টুকরো পকেটস্থ করে দাদু সরে পড়েছেন৷ ঠাণ্ডা লুচি আর আলুরদমকে অমৃতজ্ঞানে গ্রহণ করতে পারার বুকের পাটাও বেমালুম গায়েব৷ এ'ছবি হালফিলের, অথচ দিব্যি সে'সব ডিসেম্বরের হুহ-তে ভরপুর৷
No comments:
Post a Comment