- হ্যালো। এজেন্ট বাহাত্তর বলছি।
- রিপোর্ট?
- টার্গেট স্পটেড অ্যাট নাইন ও সেভেন।
- গুড।
- টার্গেট লকড অ্যাট নাইন টুয়েন্টি সেভেন। ওয়ান স্নাইপ অ্যাওয়ে।
- ভেরি গুড। ন'টা বত্রিশে ঢিশুম, তাই তো?
- তেমনটাই তো কথা ছিল।
- কাজ হাসিল হলে, সুটকেস পৌঁছে যাবে যথাস্থানে।
- সুটকেস? হুম।
- তোমার হুমটা বড্ড সাসপিশাস শোনাচ্ছে এজেন্ট বাহাত্তর।
- ভাবছি আজ ন'টা বত্রিশের ব্যাপারটা তোলা থাক।
- হোয়াট ননসেন্স৷ হঠাৎ এমন দুর্মতি কেন?
- আজ শহরের ওয়েদারটা দেখেছেন? অসময়ের দু'পশলা বৃষ্টিতে এমন বিউটিফুল একটা ইয়ে তৈরি হয়েছে, আহা। প্লাস বাতাসে মারাত্মক মিঠে আমেজ..এর মধ্যে রক্তারক্তির দিকে যেতে মন সরছে না..।
- ভাড়াটে খুনির আবার অত টালবাহানা কীসের হে?
- এক্সকিউজ মি স্যার। এজেন্ট বাহাত্তর বলুন। সার্ভিস প্রোভাইড করছি বলে আপনি আমার মাথা কিনে নেননি।
- আমি তোমায় ওয়ার্নিং দিচ্ছি এজেন্ট, ন'টা বত্রিশের মধ্যে টার্গেট উড়ে না গেলে..উড়ে না গেলে...।
- দেখুন মশাই। টার্গেট বাবাজীবন এই অসময়ের ঝিরিঝিরি বৃষ্টি মাথায় করে এক গাল হাসি নিয়ে, সবজি বাজার করতে বেরিয়েছেন৷ এমন রোম্যান্টিক মানুষকে আজকের দিনে নিকেশ করাটা অ্যান্টি-পোয়েট্রি হবে।
- অ্যাই! আমি তোমায় ওয়ার্নিং দিচ্ছি..হ্যালো..হ্যালো..এই এজেন্ট...তবে রে ব্যাটাচ্ছেলে বাহাত্তর.. তবে রে..এই..যাহ..দিল ফোন কেটে..।
No comments:
Post a Comment